THE BEST SIDE OF আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

গাছ দ্রুত বর্ধনশীল, সবল এবং কান্ড শক্ত। পাতা বড় ও গাঢ় সবুজ। আলু ডিম্বাকার, মাঝারি আকৃতির, ত্বক মসৃণ ও হালকা হলুদে। ভাইরাস এ জনিত মোজাইক প্রতিরোধক্ষম। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। 

কাটা, ছালউঠা, কীটদ্রষ্ট ও রোগাক্রান্ত আলু বেছে বের করে নিয়ে ভালো আলু সংরক্ষণ করতে হবে৷ তা হলে সঙ্গত কারণেই আলু দীর্ঘদিন ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকবে৷

৫৷ সুষম সার প্রয়োগ এবং সময়মতো সেচ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে৷

• চটের বস্তায় ভরে আলু বাড়িতে নিয়ে আসা ভাল।

কাটা বীজ আলুকে কিউরিং করে নিলেও উপকার পাওয়া যায়৷ কিউরিংয়ের জন্য কর্তিত বীজ আলুকে ৬০-৭০ডিগ্রি ফারেনহাইট অর্থাৎ ১৬-২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ও ৮৫-ঌ০% আদ্রতায় সপ্তাহ খানেক রাখলে বীজের কর্তিত তলে একটি আত্নরক্ষাকারী স্তর সৃষ্টি হয় যা বীজের মধ্যে রোগজীবাণুর প্রবেশ অনেকাংশে রোধ করতে পারে৷ তবে এইভাবে কিউরিং করা সাধারণ চাষীদের পক্ষে সম্ভব read more না হলেও বীজ আলুকে পাতলা স্তরে মেঝেতে ছড়িয়ে ভিজা চট দ্বারা কয়েকদিন ঢেকে রাখলে সুফল পাওয়া যাবে৷

ব্যবস্থাপনা: সুষম সার প্রয়োগ এবং সময়মত সেচ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। রোগ দেখা দেয়ার সাথে সাথে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম রোভরাল মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর প্রয়োগ করতে হবে। ডাইথেন এম-৪৫ ০.

বীজ হার : বপনের জন্য প্রতি হেক্টরে সাধারণত ১৫০০-২০০০ কেজি বীজ লাগে৷ তবে বীজ আকারে বড় হলে কিছু বেশি এবং ছোট হলে কিছু কম লাগে৷

অনুকূল পরিবেশ: বাংলাদেশে বসত বাড়িতে সংরক্ষিত আলু এ পোকার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

যদি হিমায়নের আগে বীজ শোধন না করা হয়, তাহলে স্ক্যাব এবং বসনাক দাগের রোগ প্রতিরোধ করার জন্য অঙ্কুরোদগমের আগে ৩% বোরিক অ্যাসিড দ্রবণ দিয়ে চিকিত্সা করা উচিত। এটি করার জন্য, ১ লিটার জলে ৩০ গ্রাম বোরিক অ্যাসিড মেশান, বীজ আলুগুলি ১০-১৫ মিনিটের জন্য বসতে দিন এবং তারপরে ছায়ায় শুকিয়ে নিন। প্লাস্টিকের প্যাডে আলু ছড়িয়ে স্প্রে করেও সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। তবে আলুর সব অংশ যেন ভেজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত, এক বিঘায় ১০ কেজি ওজনের ২০০ থেকে ২০০ বীজ আলু লাগে, অর্থাৎ ১.৩৩ সেন্ট।

ভূমিকা : সিউডোমোনাস সোলানেসিয়ারাম নামক ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হযে থাকে।

কাছাকাছি সময়ে কলকাতার পার্শ্ববর্তী কিছু এলাকায় ব্রিটিশরা আলু চাষ করলে বাঙালি খাবারে আলু প্রবেশ করে।

আপনি নিশ্চয় আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চাচ্ছেন। এই আর্টিকেলটি আপনাকে জানিয়ে দিবে কিভাবে আমরা আলু চাষ করব। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন।

প্রতিকার : ১৷ আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে৷

কচি আলু সংরক্ষণের অনপোযোগী৷ তাই আলু জমিতে ভালোভাবে পুষ্ট ও পরিপক্ব হবার পর উঠিয়ে সংরক্ষণ করা উচিত৷ ভাত্তি আলু হতে রস খুব তাড়াতাড়ি কমে না, ফলে আলু দীর্ঘদিন ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকে৷

Report this page